হলিল্যান্ড হজ্জ ট্যুর

বিশ্বাস, দায়িত্ব ও আন্তরিকতার সমন্বয়ে — নির্ভরযোগ্য হজ্জ ও উমরাহ কাফেলা।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার অশেষ কৃপায়, হলিল্যান্ড হজ্জ ট্যুর পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই আন্তরিক স্বাগতম। হজ্জ্ব ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, যা আর্থিক ও শারীরিকভাবে সক্ষম প্রতিটি মুসলিমের জন্য জীবনে একবার পালন করা ফরজ। তাই কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে সঠিক নিয়মে হজ্জ্ব সম্পাদনের মাধ্যমে হজ্জ্বে-মাবরুর অর্জনের চেষ্টা করতে হবে। যার প্রকৃত প্রতিদান হচ্ছে জান্নাত, ইনশাআল্লাহ।

Happy Traveler
0 +
Success traveler
0 %
Years of Experience
0 +
Rating Clients
0

হজ্জ ও উমরাহ প্যাকেজসমূহ

সম্মানিত হাজী সাহেব/ সাহেবাগণ, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আগামী (১৪৪৭ হিঃ সনের) হজ্জ্ব ২৬/২৭ মে ২০২৬ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে (জিলহজ্বের চাঁদ দেখা সাপেক্ষে) ‘ইনশা-আল্লাহ।

”আলহামদুলিল্লাহ,” হলি ল্যান্ড হজ্ব ট্যুরস বিগত ১৬ বছরের অভিজ্ঞতায় এবারো-২০২৬ (১৪৪৭ হিঃ) এর হজ্ব পরিচালনা করবে ২টি প্যাকেজে “ইনশাআল্লাহ”।

কম্পোর্ট শিফটিং প্যাকেজ-এ (২২ দিন)

স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ-বি (৪০ দিন)

আহার

দেশীয় বাবুর্চির তত্ত্বাবধানে ৩ বেলা রুচিসম্মত খাবারের সু-ব্যবস্থা ।

যাতায়াত

জেদ্দা, মক্কা, মিনা, আরাফা, মুজদালিফা, মদিনা, মদিনা থেকে এয়ারপোর্টের জন্য মোয়াল্লেম নির্ধারিত এসি বাস থাকবে। (১৪ই জিলহজ্জ শিশা থেকে হারামে গিয়ে বিদায়ী তাওয়াফ করে শিশা ব্যাক করা হবে।

মক্কা-মদিনায় জিয়ারা:

উন্নতমানের এসি বাসের মাধ্যমে জিয়ারার ব্যবস্থা। জেদ্দা, তায়েফ, বদর প্রান্তর জিয়ারা করতে হলে হাজীকে পরিবহন খরচ আলাদা বহন করতে হবে।

আমাদের হজ্জ্ব প্যাকেজের বৈশিষ্ট্যসমূহ

হজ্জ্ব/উমরাহ সংক্রান্ত সাধারণ জিজ্ঞাসা

প্রশ্ন: হজ্বের রুকন কয়টি ও কি কি?

উত্তর : ৩টি, সেগুলো হল:

(১) ইহরাম বাঁধা (অর্থাৎ ইহরামের কাপড় পরে হজ্জের নিয়ত করা।)

(২) ৯ই যিলহজ্জে আরাফাতে অবস্থান করা।

(৩) তাওয়াফ : তাওয়াফে ইফাদা অর্থাৎ তাওয়াফে যিয়ারাহ করা।

উত্তর : নামাযসহ অন্যান্য সকল ইবাদাতের নিয়ত করতে হয় মনে ইচ্ছা পোষণ করে। তবে ইহরামের সময় মুখে শুধু হজ্জ বা উমরা শব্দ উচ্চারণ করতে হয়।

উত্তর : ১টি। সেটি হলো কাবাঘর তাওয়াফ করা। আর উমরার শর্ত হলো ইহরাম বাঁধা। তবে কেউ কেউ বলেছেন উমরার রুকন তিনটি। যথা: (১) ইহরাম বাঁধা। (২) তাওয়াফ করা (৩) সাঈ করা। উল্লেখ্য যে, এ রুকনগুলোই উমরার ফরয।

উত্তর : উমরা বৎসরের যেকোন মাস, যে কোন দিন ও যে কোন রাতে করা যায়। তবে ইমাম আবু হানীফার মতে আরাফাতের দিন, কুরবানীর দিন এবং আইয়ামে তাশরীকের তিন দিন উমরা করা মাকরূহ।

উত্তর : নামাযসহ অন্যান্য সকল ইবাদাতের নিয়ত করতে হয় মনে ইচ্ছা পোষণ করে। তবে ইহরামের সময় মুখে শুধু হজ্জ বা উমরা শব্দ উচ্চারণ করতে হয়।

উত্তর : তালবিয়াহ পাঠ শুরু করবেন, আর তা

(ক) বেশী বেশী পড়বেন।

(খ) উচ্চস্বরে পড়বেন।

(গ) তবে মেয়েরা পড়বে নীচু স্বরে, যাতে সে কেবল নিজে শুনতে পায়।

(ঘ) বেশী বেশী যিকর্ আযকার করতে থাকবে।

(ঙ) কিবলামুখী হয়ে তালবিয়াহ পড়া উত্তম, তাছাড়া উচু থেকে নীচে নামা ও নিচু থেকে উঁচু স্থানে উঠার সময়ও তালবিয়াহ পাঠ করা সুন্নাত।

উত্তর : ইহরামের কাপড় পরার পর যখনই নিয়ত করা শেষ করবেন তখন থেকে তালবিয়াহ পাঠ শুরু করবেন, আর শেষ করবেন হারাম শরীফে পৌঁছে তাওয়াফ শুরুর পূর্বক্ষণে। আর হজ্জের বেলায় ১০ই যিলহজ্জে বড় জামরায় কংকর নিক্ষেপের পূর্ব পর্যন্ত তালবিয়াহ পাঠ করতে থাকবেন।

উত্তর : এটি ঠিক নয়। রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ও সাল্লাম ও সাহাবায়ে কিরাম এমনটি করেননি। উলামায়ে কিরাম এটিকে বিদআত বলেছেন। বিশুদ্ধ হলো একাকী নিজে নিজে তালবিয়াহ পাঠ করা।

উত্তর : হাদীসে আছে

(১) তালবিয়াহ পাঠকারীর সাথে তার ডান ও বামের গাছপালা এবং পাথরগুলোও তালবিয়াহ পড়তে থাকে।

(২) তালবিয়াহ পাঠকারীকে আল্লাহর পক্ষ থেকে জান্নাতের সুসংবাদ দেয়া হয়।

উত্তর :
হ্যাঁ, দুর্বল নারী ও শিশু এবং অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য অর্ধ রাত্রির পর মুযদালিফা থেকে মিনায় চলে যাওয়া জায়েয হবে। দুর্বল ও অসুস্থদের সাহায্যার্থে তাদের সাথে সুস্থ অভিভাবকরাও যেতে পারবে। এরূপ ওযর ছাড়া মুযদালিফায় ফজর আদায় না করে কারো মিনায় চলে যাওয়া ঠিক হবে না। চলে গেলে দম দিতে হবে।

আমাদের স্মৃতিময় মুহূর্তসমূহ

হজ্জ্বের প্রাক-নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও তথ্যাবলী

হজ্ব ও উমরাহতে উৎকর্ষের প্রতিশ্রুতি

হজ্ব ও উমরাহ কোনো সাধারণ ভ্রমণ নয়, এটি আল্লাহর ঘরের উদ্দেশ্যে এক মহান যাত্রা। এই সফরে প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি ইবাদত, আর প্রতিটি দোয়া আমাদের জীবনকে আল্লাহর সন্তুষ্টির দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।

হজ্জ্বের প্রাক-নিবন্ধনের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।